রেজওয়ানা সিদ্দিকা ইমুঃ মধুর বহুমুখী গুণের কথা কার না জানা। বিশেষ করে, মধুতে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান থাকায় বিশ্বব্যাপী তা ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রোগ প্রতিরোধে মধু সম্পর্কে কিছু তথ্য নিয়ে আমাদের আজকের প্রিয় টিপস
· উদ্বেগ ও ভীতি দূর করতে মধু বড় উপকারী। নিয়মিত মধু খেলে মানসিক চাপ কমে।
· মধু খেলে রাতে ভালো ঘুম হয়। এক কাপ গরম দুধের সাথে এক চা চামচ
মধু মিশাতে হবে এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এটি সেবন করতে হবে। রাতে
ঘুমানোর আগে মধু খেলে মস্তিষ্কের ক্রিয়াক্ষমতাও ভালো থাকে।
· কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে মধুর ভূমিকা অসামান্য। গবেষকরা বলেন, মধু হলো এনার্জি ড্রিংক। পানিতে মধু মিলিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। কারণ মধুতে গ্লুকোজ রয়েছে।
· মধু হজমে সাহায্য করে। পেটরোগা মানুষদের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
· বিভিন্ন রোগকে আপনার কাছ থেকে দূরে রাখতে মধু অদ্বিতীয়। প্রতিদিন মধু গ্রহণ করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো শক্তিশালী হয় বলে প্রমাণিত হয়েছে। প্রতিদিন কমপক্ষে এক চামচ মধু খান।
· আলসারের ওষুধ হিসেবে মধু বিশেষ ভুমিকা রাখে। তাই আলসারের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবেও মধু বিশ্বজুড়ে পরিচিত। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীর যখন আলসার হয় তখন মধু মোক্ষম ওষুধ হিসেবে কাজে আসে।
· মধুতে চিনির তুলনায় ক্যালোরি অনেক কম বিধায় ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
চিনির ক্ষতিকর দিকগুলো থেকে সহজে রক্ষা পেতে চিনির বিকল্প হিসেবে মধুর সিরাপ ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে করে এক দিকে যেমন মিষ্টি স্বাদ পাওয়া যাবে অন্যদিকে স্বাস্থ্যের জন্যও হবে ইতিবাচক।
· কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে মধুর ভূমিকা অসামান্য। গবেষকরা বলেন, মধু হলো এনার্জি ড্রিংক। পানিতে মধু মিলিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। কারণ মধুতে গ্লুকোজ রয়েছে।
· মধু হজমে সাহায্য করে। পেটরোগা মানুষদের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
· বিভিন্ন রোগকে আপনার কাছ থেকে দূরে রাখতে মধু অদ্বিতীয়। প্রতিদিন মধু গ্রহণ করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো শক্তিশালী হয় বলে প্রমাণিত হয়েছে। প্রতিদিন কমপক্ষে এক চামচ মধু খান।
· আলসারের ওষুধ হিসেবে মধু বিশেষ ভুমিকা রাখে। তাই আলসারের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবেও মধু বিশ্বজুড়ে পরিচিত। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীর যখন আলসার হয় তখন মধু মোক্ষম ওষুধ হিসেবে কাজে আসে।
· মধুতে চিনির তুলনায় ক্যালোরি অনেক কম বিধায় ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
চিনির ক্ষতিকর দিকগুলো থেকে সহজে রক্ষা পেতে চিনির বিকল্প হিসেবে মধুর সিরাপ ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে করে এক দিকে যেমন মিষ্টি স্বাদ পাওয়া যাবে অন্যদিকে স্বাস্থ্যের জন্যও হবে ইতিবাচক।
0 comments:
Post a Comment